January 10, 2025, 4:08 pm

সংবাদ শিরোনাম
জয়পুরহাটে আওয়ামী লীগ-বিএনপি পাল্টাপাল্টি হামলা ও ভাংচুর হাজার মামুষের ভালবাসায় চির বিদায় গাজী মারুফ মধুপুরে তারুণ্যের ভাবনায় আগামীর বাংলাদেশ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত সাঘাটায় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনের পথে খালেদা জিয়া মেয়েকে অপহরণ করে ধর্ষণ, ঘটনা শুনে বাবার মৃত্যু বেনাপোল দিয়ে পণ্য রপ্তানিতে নতুন শর্তপণ্য বারো ধরনের আমদানিতে পরীক্ষণ করবে আর আই এম মৌলভীবাজার জেলা বিএনপি নেতা গাজী মারুফ মৃত্যু, বিএনপির মহাসচিব ও জেলা বিএনপির শোক,জানাযার নামাজ বুধবার সিলেট মেতেছে বিপিএল উন্মাদনায় ঘরেও জয়ের দেখা পায়নি সিলেট স্টাইকার্সের হেলস ঝড়ে জয়ে নিয়ে মাঠ ছাড়লো রংপুর

বঙ্গবন্ধুর ৪ খুনির খেতাব বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

ডিটেকটিভ ডেস্কঃঃ

 

বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত পলাতক চার খুনি শরীফুল হক ডালিম, মোসলেম উদ্দিন, রাশেদ চৌধুরী ও এবিএমএইচ নূর চৌধুরীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পাওয়া বীরত্বের খেতাব বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

রোববার ৬ জুন বিকেলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ প্রজ্ঞাপন জারি করে।

গত ২ জুন সচিবালয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর চার খুনির রাষ্ট্রীয় খেতাব ও পদক বাতিলের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। শিগগিরই এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলে জানিয়েছিলেন তিনি।

আত্মস্বীকৃত চার খুনি হলেন- লে. কর্নেল শরিফুল হক ডালিম, লে. কর্নেল এস এইচএম এইচ এম বি নুর চৌধুরী, লে. এ এম রাশেদ চৌধুরী ও নায়েক সুবেদার মোসলেম উদ্দিন খান।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার চার বছরের মাথায় ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার ঘটনার নেতৃত্বে ছিলেন কয়েকজন সেনা কর্মকর্তা, যদিও এর পেছনে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের কথা আওয়ামী লীগ নেতারা বরাবরই বলে আসছেন।

১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় ফেরার পর ইতিহাসে চিহ্নিত কালো ওই অধ্যাদেশ বাতিলের পর জাতির পিতার খুনের বিচারের পথ খোলে।

এরপর বিচার প্রক্রিয়া শেষে আদালতের চূড়ান্ত রায় অনুযায়ী ছয় খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। তবে মৃত্যুদণ্ড মাথায় নিয়ে পাঁচজন এখনও রয়েছেন পলাতক।

তাদের মধ্যে নূর চৌধুরী ‘বীর বিক্রম, শরিফুল হক ডালিম ‘বীর উত্তম’, রাশেদ চৌধুরী ‘বীর প্রতীক’ এবং মোসলেহ উদ্দিন খান‘বীর প্রতীক’ খেতাবধারী।

এক রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর ওই চারজনের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পাওয়া বীরত্বের খেতাব স্থগিতের নির্দেশ দেয়।

এরপর গত ফেব্রুয়ারিতে জামুকার বৈঠকে চারজনের খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয় চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য। চূড়ান্ত অনুমোদন শেষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করলো আজ ।

//ইয়াসিন//

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর